বিদ্যালয় পরিচিতি

১/১ ১৯৯৯ এলাকার শিক্ষা অনুরাগী ব্যক্তিরা মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য জন্য একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলেন। সেই উপলব্ধি থেকে এলাকার শিক্ষা অনুরাগী ব্যক্তি এস. এম জয়নাল আবেদীনের পরিবারের সাথে আলোচনা করেন এবং বিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় জমি দান করার জন্য অনুরোধ করেন তাদের পরিবার থেকে ৭৫.৯৮ শতাংস জমি দান করা হয় বিদ্যালয়ের নামে। এস এম জয়নাল আবেদীনের বড় ভাই জনাব অধ্যাপক নজিবর রহমান এর নামে বিদ্যালয়টি নামকরণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন শিক্ষা অনুরাগী ব্যক্তিরা।

সভাপতির বানী

আজকের শিশু কিশোর তরুণেরাই ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির কর্ণধার। এদের গভীরে লুকিয়ে রয়েছে অশেষ সম্ভাবনা ও বিপুল সৃজনী প্রতিভা। কোমলমতি শিক্ষার্থীর অভ্যন্তরে স্ফুটনোম্মুখ মেধার সুষ্ঠু বিকাশ ও তার বহুমুখী সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের জন্য যথোপযুক্ত মাধ্যম প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানের বার্ষিকী এই অভাব অনেকাংশে পূরণ করে। শিক্ষার্থীর জন্য আত্মবিকাশের এমন একটি চমৎকার সুযোগ প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ দিতে পারছে বলে আমি গর্ববোধ করছি। একটি বার্ষিকী হল একটি প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক কর্মকান্ডের দর্পণ। তাই এই বার্ষিকীর পাতায় প্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে উত্তরণের দীর্ঘ ইতিহাসের ।

প্রধান শিক্ষকের বানী

আজকের শিশু কিশোর তরুণেরাই ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির কর্ণধার। এদের গভীরে লুকিয়ে রয়েছে অশেষ সম্ভাবনা ও বিপুল সৃজনী প্রতিভা। কোমলমতি শিক্ষার্থীর অভ্যন্তরে স্ফুটনোম্মুখ মেধার সুষ্ঠু বিকাশ ও তার বহুমুখী সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের জন্য যথোপযুক্ত মাধ্যম প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানের বার্ষিকী এই অভাব অনেকাংশে পূরণ করে। শিক্ষার্থীর জন্য আত্মবিকাশের এমন একটি চমৎকার সুযোগ প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ দিতে পারছে বলে আমি গর্ববোধ করছি। একটি বার্ষিকী হল একটি প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক কর্মকান্ডের দর্পণ। তাই এই বার্ষিকীর পাতায় প্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে উত্তরণের দীর্ঘ ইতিহাসের ।